
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ অনিয়ম আর দুর্নীতির আশ্রয় নিয়ে এগিয়ে চিলমারী খাদ্য বিভাগ। অনিয়ম আর দুর্নীতির উপর ভর করেই চাল সংগ্রমে অনিয়মের আশ্রয় নিলেও ১কেজি ধান সংগ্রহ করতে পারেনি দায়িত্বরত কর্মকর্তারা। ধান সংগ্রহে ব্যর্থ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে চাল সংগ্রমে নিম্ন মানের চাল ক্রয়সহ বিভিন্ন অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে মিল মালিদের নিকট হতে কেজি প্রতি ১টাকা করে নেয়াও। টাকার ভাগ উপজেলা থেকে জেলা কর্মকর্তার জন্য নেয়া হয় বলে বিভিন্ন সূত্র নিশ্চিত করেন। শুধু তাই নয় বন্ধ মিলের নামের দেখানো হয় বরাদ্দ। উৎকোচ নেয়ার কথাসহ অনিয়মের কথা প্রকাশ্যে আনলে রয়েছে মিলারদের প্রতি হুশিয়ারী।
জানা গেছে, কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার খাদ্য বিভাগ আমন মৌসুমে উপজেলায় ৫শত ৪৬ টন চাল ক্রয়ের জন্য ৪৩টি চালকলের সঙ্গে চুক্তি করা হয়েছিল। যদিও মিলের উৎপাদন ক্ষমতা অনুযায়ী চালকল মালিকদের চাল সরবরাহের বরাদ্দ দেয়া হয়, তবে বরাদ্দ দেয়ার মধ্যে অনয়িম করা হয়ে থাকে বলে মিল মালিক সূত্রে জানা গেছে। ১৭ নভেম্বর-২৪ থেকে উপজেলার খাদ্য গুদামে চাল ক্রয় শুরু হয় ৪৭ টাকা দরে। ক্রয় কার্যক্রম চলে ২৮ ফেব্রুয়ারী-২৫ পর্যন্ত। একই সময় পর্যন্ত ৩৩ টাকা দরে ৫৩৫ টন ধান সংগ্রহের নির্দেশনা থাকলেও ১ কেজি ধানও সংগ্রহ করতে পারেনি কর্তৃপক্ষ। ধান সংগ্রহ করতে পারেনি জানিয়ে ভারঃ খাদ্য গুদাম কর্তকর্তা মোঃ আমজাদ হোসেন বলেন, বাজারে ধানের দাম বেশি হওয়ায় কেউ ধান গুদামের দিতে আসেননি। এদিকে চাল ক্রয়ে ব্যাপক অনিয়ম আর দুর্নীতির আশ্রয় নেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ উঠায় তা ধামাচাপা দিতে বিভিন্ন তদবির চালাচ্ছেন সংশ্লিষ্ট কর্তকর্তাসহ দু,চারজন মিল মালিক। নাম প্রকাশে অনিশ্চুক একাধিক মিল মালিকের সাথে কথা বলে জানা গেছে, চাল ক্রয়ের সময় সুটার (পলিশ) আর নন সুটার স্থানীয় মিলে তৈরি চাল নিয়ে বিভিন্ন বাহানা শুরু করেন খাদ্য কর্মকর্তা এরপর শুরু হয় দেন-দরবার সুটার চাল (পলিশ চাল) দিলে টাকা না দেয়া লাগলেও নন সুটার (স্থানীয় মিলে উৎপাদিত) চালের জন্য কেজি প্রতি ১টাকা গুনতে হয়। সুটার (পলিশ) করতে খরচ বেশি পড়ায় অফিস চুক্তি মতাবেক ১ টাকা কেজি প্রতি উৎকোচ দিতে বাধ্য হন মিল মালিকরা। এছাড়াও এই সুযোগে কর্মকর্তাদের সাথে আতাত করে বেশকিছু মিল মালিক ব্যবসায়ীরা নিম্ন মানের চাল দিয়ে থাকেন বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে। এমনকি টন প্রতি জেলা কর্মকর্তার জন্য ৮০টাকা এবং উপজেলা কর্তকর্তার জন্য ২০ টাকা দিতেও হয়, নাম না বলা সর্তে মিল মালিক জানান। এবারে বাজারে চালের দাম বেশি থাকায় লোকসানও গুনতে হয়েছে জানান মিলাররা। এদিকে সৌরভ চাল কলের নামে বরাদ্দ থাকলেও দীর্ঘদিন থেকে মিল চাতাল বন্ধ রয়েছে এবং বেশকিছু মিল চাতাল ঘুরে দেখা গেছে বিভিন্ন সমস্যা ও জর্জরিত, অন্যের নিকট ভাড়া দেয়া থাকলেও নিয়মিত বরাদ্দ পেয়েই যাচ্ছে। বিভিন্ন অনিয়মের কথা স্বীকার করে জনৈক এক মিল মালিক জানান, অনিয়ম তো রয়েছে তবে কেউ প্রকাশে বলতে সাহস পায়না লাইন্স বাতিলের ভয়ে। অফিস চালাতে তো খরচ হয় মন্তব্য করে উপজেলা ভারঃ গুদাম কর্তকর্তা মোঃ আমজাদ হোসেন বলেন, কোন অনিয়ম করা হয়না আর মিল মালিকরা কিছু মিথ্যা ছড়াচ্ছেন। কুড়িগ্রাম জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক সাইফুল কাবির খান এর সাথে মুঠোফোনে কথা হলে, তিনি তেনার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ অস্বিকার করে বলেন, উপজেলা পর্যায়ে চাল ক্রয়ে অনিয়মের বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
মন্তব্য (২)
Anya
You actually revealed this well! casino en ligne francais You actually reported this superbly. casino en ligne Helpful stuff, Many thanks! casino en ligne fiable You've made your stand very clearly!. casino en ligne Really loads of wonderful knowledge! meilleur casino en ligne Truly many of fantastic facts! casino en ligne You said it adequately.. casino en ligne Amazing a lot of excellent knowledge! meilleur casino en ligne Appreciate it, Plenty of write ups! meilleur casino en ligne Fantastic information. Regards. casino en ligne
Gwendolyn
Very good tips, Many thanks! casino en ligne Very well expressed without a doubt. ! meilleur casino en ligne Factor well regarded.. casino en ligne fiable Thanks! I value it. casino en ligne France Thanks! I value this! casino en ligne France Thanks. I appreciate this. casino en ligne fiable Thank you! I like this. casino en ligne Very good data, Cheers. casino en ligne France Cheers, Numerous material! casino en ligne fiable Cheers! Quite a lot of material. casino en ligne