ছবিঃ সংগৃহীত
তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক: গরমে যখন প্রাণ ওষ্ঠাগত তখন ফ্যানের বাতাস আমাদের প্রাণ জুড়ায়। তাই তো ঘরের সিলিং ফ্যানের বাতাস ঠান্ডা হওয়াটা খুবই জরুরি। যদিও কুলার আর এসি অবশ্য সময়ের সঙ্গে সঙ্গে জায়গা করে নিয়েছে। কিন্তু সিলিং ফ্যান বা টেবিল ফ্যানের প্রয়োজনীয়তায় এতটুকু ভাটা পড়েনি। প্রতিটি বাড়ির ঘরেই সিলিং ফ্যানের উপস্থিতি আছেই। সঙ্গে আছে একাধিক টেবিল ফ্যান।যাদের ঘরে এসি নেই টেবিল ফ্যানকেই এমন করে ব্যবহার করা সম্ভব যাতে ঠান্ডা হাওয়া পাবেন এসির মতোই। রাতে নিশ্চিন্তে ঘুমের ব্যবস্থাও হবে।
ফলে খরচ বাঁচবে এবং কম আয়োজনে ঘরকে ঠান্ডা করতে পারবেন যে কেউ। গরম কালে সিলিং ফ্যানের হাওয়া অনেক সময়েই গরম লাগে বলে অনেকে টেবিল ফ্যান ব্যবহার করতে চেষ্টা করেন। কিন্তু তাতেও ঘরের ভেতরের গরম হাওয়া ঘুরতে থাকে বলে হাওয়া তেমন একটা ঠান্ডা হয় না। ফলে গরম হাওয়াই আরও একটু গতিতে শরীরে এসে লাগে। টেবিল ফ্যান ব্যবহারের নিয়মের আগে জেনে নিতে হবে, সাধারণত ঘরের দেওয়ালে যদি সরাসরি সূর্যের তাপ লাগে, তা হলে সেই ঘর বেশি উষ্ণ হয়, আর যে খানে অপেক্ষাকৃত কম তাপ লাগে সেই ঘর ঠান্ডা হয়।
সেই কারণে একতলার ঘর হয় ঠান্ডা আর সবচেয়ে উপরের তলার ঘর হয় সবচেয়ে গরম।যাদের বাড়িতে সূর্যের আলো সরাসরি আসে, তারা যেন টেবিল ফ্যানটিকে জানলার দিকে মুখ করে রাখেন। এতে ঘরের গরম হাওয়া বাইরে বেরিয়ে যাবে ও বাইরের অপেক্ষাকৃত ঠান্ডা হাওয়া ঘরের মধ্যে আসবে। এটি রাতের ক্ষেত্রে বিশেষভাবে প্রযোজ্য।
আপনার বাড়ির আশপাশে যদি গাছপালা থাকে, তাহলে আরও বেশি করে ঠান্ডা বাতাস ঘরে টেনে নিয়ে আসবে আপনার টেবিল ফ্যান। তাতে আপনার ঘর খুবই ঠান্ডা থাকবে। বাইরের ঠান্ডা বাতাস টেনে আনার জন্য অবশ্য ফ্যানটিকে আপনার দিকে ঘুরিয়ে রাখতে পারেন।
তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্কঃ আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) মানু...
দিনাজপুর প্রতিনিধি: দিনাজপুরের জেলা সদরের শেখপুরা এল...
চট্টগ্রাম প্রতিনিধিঃ নিখোঁজ শফির লাশ উদ্ধার করেছে ন...
গাজীপুর প্রতিনিধি: গাজীপুরের কালীগঞ্জে আদালতের নিষেধ...
মন্তব্য ( ০)