এই শীতের আবহাওয়া শুষ্ক, ধুলাবালির মাত্রাটাও কিছুটা বেড়ে যাওয়ায় দেখা দেয় নানা স্বাস্থ্য সমস্যা। শীতের শুরুতেই জ্বর, সর্দি ও কাশি যেন আঁকড়ে ধরে। তাই এ সময় শরীরটাকে সুস্থ রাখতে হলে আবহাওয়া বদলের এ মৌসুমে নিয়মিত কয়েক কোয়া কমলা লেবু না খেলে যে চলবে না। তাই শীত মানেই কমলা লেবু। দেখতে চমৎকার এই ফলটি নানা পুষ্টিগুণে ভরা। এটি যেমন সুগন্ধযুক্ত তেমনই সুস্বাদু। আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশন অনুযায়ী নিয়মিত কমলা লেবু, গ্রেপফ্রুট জাতীয় ফল খেলে স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে। – বোল্ডস্কাই রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে যেমন সোডিয়াম কম খাওয়া প্রয়োজন, তেমনই প্রয়োজন শরীরে পটাশিয়ামের মাত্রা বাড়ানো। কমলা লেবুতে থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। আমেরিকান জার্নাল অব এপিডেমিওলজি অনুযায়ী, শিশুর জন্মের ২ বছর পর্যন্ত রোজ কমলা লেবুর রস খাওয়ালে লিউকোমিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে। কমলা লেবুতে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার, পটাশিয়াম, কোলিন ও ভিটামিন সি রয়েছে। যার সবকটিই হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। একটি মাঝারি সাইজের কমলা লেবুতে ৩ গ্রাম ফাইবার থাকে। যা রক্তে ইনসুলিনের পরিমাণ বাড়িয়ে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। কমলা লেবুর মধ্যে থাকা ভিটামিন সি ত্বকের যেকোনো সমস্যা দূর করে ত্বক উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে। ১. কমলা বা কমলা লেবুর রস অত্যন্ত পুষ্টিকর, অধিকাংশ রোগে পথ্য হিসেবে ব্যবহার করা হয়। ২. কমলা খেলে খিদে বাড়ে, খাওয়ার রুচি ও শরীরে শক্তি বৃদ্ধি পায়। ৩. অনেক পরিশ্রমের পর অন্য খাবারের সঙ্গে কমলা খেলে ক্লান্তি দূর হয়। ৪. কমলা কৃমি দূর করতে সাহায্য করে। ৫. অন্যান্য লেবুর মতো কমলালেবুও শরীরে ভিটামিন-সি এর ঘাটতি পূরন করে। ৬. টক স্বাদের কমলা খেলে শরীরের চর্বি কমে। ৭. শরীরে বেশিমাত্রায় ও অনেক দিনের মেদ জমে থাকলে খুব একটা উপকার পাওয়া যায় না। তবে শরীরে সদ্য মেদ জমতে শুরু করলে, সেই মেদ ঝরিয়ে দেয় কমলা। ৮. কমলা রস করে খাওয়ার চেয়ে কোয়া খাওয়াই শরীরের পক্ষে ভাল। ৯. কমলা টক হলেও লবণ মিশিয়ে খাওয়া ঠিক নয়।
ফেনী প্রতিনিধিঃ এসএসসি পরীক্ষায় ধারাবাহিক সাফল...
গাজীপুর প্রতিনিধি: বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের ...
গাজীপুর প্রতিনিধি: অল্পক্ষণেই তাড়াহুড়ো করে ছুটলেন অফ...
লালমনিরহাট প্রতিনিধি: রবিবার বিকালে বাজার নিয়ন্ত্রণে ...
মন্তব্য ( ০)