
প্রতীকী ছবি
নিউজ ডেস্ক : আপনার সন্তান অনেক সময়েই বড়দের মুখে মুখে তর্ক করে থাকে। কড়া ভাষায় জবাব দিয়ে থাকে, যা ভবিষ্যতে তার ক্ষতি হতে পারে। তাই অবাধ্য সন্তানকেও সঠিক পথে চালনা করা সম্ভব।
বাবা-মায়ের অবাধ্য সন্তান বশে নিয়ে আসতে আমাদের কিছু কৌশলে পরিবর্তন আনতে হবে। কিন্তু বাবা-মায়ের যাবতীয় প্রচেষ্টা সত্ত্বেও অনেক সময় সন্তানরা আশানুরূপ ব্যবহার করে না। তারা রুক্ষ ব্যবহার থেকে শুরু করে বড়দের মুখের ওপর পাল্টা জবাব দিয়ে থাকে।
ছোটদের মনের কথা ব্যক্ত করার অধিকার রয়েছে। কিন্তু লাগাতার বাবা-মায়ের মুখের ওপর কথা বলার প্রবণতা ইতিবাচক নয়। কারণ সঠিক সময়ে সন্তানকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে ভবিষ্যতে তার এ স্বভাব নানা সমস্যা সৃষ্টি করবে। সুতরাং এখনই সময় সন্তানের মঙ্গলের জন্য কয়েকটি পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
চলুন জেনে নেওয়া যাক, আপনার সন্তানের স্বভাব পরিবর্তনে ৫ কৌশল জেনে নিই—
১. মাথা ঠান্ডা
সন্তান মুখে মুখে তর্ক করলে বাবা-মায়েদের মনে ভীষণ রাগ হয়। এ সময় মাথা ঠান্ডা রাখবেন। অনেকেই এ পরিস্থিতিতে সন্তানের ওপর ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখান। কখনো গায়ে হাত তোলেন। কিন্তু তার ফলে সন্তান আরও প্রতিবাদী হয়ে উঠতে পারে। ঠান্ডা মাথায় তাকে বুঝিয়ে সমস্যার সমাধান করুন।
২. নিয়মের বৃত্ত
আপনার সন্তানের কী করা উচিত, আর কী করা উচিত নয়; সেটি বাবা-মাকেই তাকে বোঝাতে হবে। তাই স্পষ্টভাবে বড়দের মুখের ওপর কথা বলার নেতিবাচক দিকগুলো তার সামনে তুলে ধরতে হবে। সবসময় বুঝিয়ে বলা উচিত— বড়দের সম্মান করা এবং নিচু স্বরে কথা বলা। বিভিন্ন নিয়ম তাকে শিখিয়ে দিতে হবে। নিয়মগুলো বাড়ির সদস্যদের সামনে ছোটদের বোঝাতে হবে। তাহলে বিষয়টির প্রতি তারা গুরুত্ব দেবে।
৩ ছোটদের প্রতি গুরুত্ব
বাসায় ছোটরা বড়দের সঙ্গে তর্কে জড়িয়ে পড়ে। কারণ অনেক সময়েই তাদের বক্তব্যকে গুরুত্ব দেওয়া হয় না। নিজের ইচ্ছা প্রকাশ করতে তারা জেদ করে থাকে। অনেক সময়ে কোনো অবসাদ থেকে সন্তান জোর গলায় কথা বলতে পারে। তাই সবার আগে তার কথা গুরুত্ব দিয়ে শোনা উচিত। ছোটদের মনের কথা বুঝতে পারলে, তারাও আশ্বস্ত হবে। শান্ত হবে।
৪. কৃতজ্ঞতাবোধ
আপনার সন্তান যদি বড়দের কথা শোনে, তাহলে তাকে ধন্যবাদ জানানো উচিত। সে কথা শুনলে তাকে কোনো উপহার দেওয়া যেতে পারে। তার মাধ্যমে বিষয়টির প্রতি ভবিষ্যতে আরও বেশি গুরুত্ব দেবে ছোটরা।
৫. নিয়মানুবর্তিতা
আপনাকে মনে রাখতে হবে, একবার সন্তানকে বুঝিয়ে ফল নাও পাওয়া যেতে পারে। তাই তার আচরণ সম্পর্কে লাগাতার সন্তানকে বোঝানো উচিত। বড়দের মুখে মুখে সে যাতে তর্ক না করে, সেদিকে লক্ষ রাখা উচিত। যদি তার পরও সমস্যা না মেটে, তাহলে কোনো মনোবিদের সঙ্গে সন্তানের জন্য পরামর্শ করা যেতে পারে।
নিউজ ডেস্ক : মুড়ি আমাদের কমবেশি সবার পছন্দ। আর মুড়ি শুধু বাংলাদেশ কিংবা ...
নিউজ ডেস্ক : আমাদের সবার পছন্দ রসগোল্লা। যে কোনো অনুষ্ঠান কিংবা উৎসবে রস...
নিউজ ডেস্ক : এখন সিঁড়ি বেয়ে পায়ে হেঁটে ওঠানামা করার অভ্যাস অনেকেরই নেই।...
নিউজ ডেস্ক : বেশ কয়েক ধরনের ক্যানসার রয়েছে যা খুবই ভয়াবহ এবং বিপজ্জনক। য...
নিউজ ডেস্ক : প্রতিদিন মাত্র এক ক্যান ডায়েট সোডা পান করাও স্ট্রোক বা আলঝে...
মন্তব্য (০)