শিশু ডেস্কঃ পর্তুগালের সেতুবাল শহরের একটি হাসপাতালে গত ৭ অক্টোবর এক নবজাতক মুখ ছাড়াই জন্ম নেয়। এমনকি ওই নবজাতকের চোখ এবং নাকও নেই। তার মাথার খুলির অধিকাংশ অংশই ক্রটিপূর্ণ। এ ঘটনার পর প্রসূতির তত্ত্বাবধানে থাকা চিকিৎসককে বরখাস্ত করেছে পর্তুগালের মেডিক্যাল কাউন্সিল। বিষয়টি নিয়ে গত মঙ্গলবার আলোচনায় বসেছিল পর্তুগালের মেডিক্যাল কাউন্সিল। সেখানে সর্বসম্মতিক্রমে অভিযুক্ত চিকিৎসক আর্তুর কার্ভালহোকে ছয় মাসের জন্য সাসপেন্ডের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পর্তুগালের দক্ষিণাঞ্চলের মেডিক্যাল কাউন্সিলের প্রধান আলেক্সজান্ডার ভ্যালেনটিং লরেঙ্কো বলেন, ওই চিকিৎসকের অবহেলার জোরাল প্রমাণ রয়েছে। তার অবহেলা চিকিৎসকদের ভাবমূর্তিকে কালিমালিপ্ত করেছে। গর্ভবতী নারীদের ভরসা অর্জনে আবারো নামতে হবে আমাদের। মুখহীন বাচ্চার জন্ম দেওয়া নারীর বোন জাওনা সিমাও সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, গর্ভাবস্থার সময় তিনটি বাধ্যতামূলক আলট্রাসনোগ্রাফি করা হয়েছিল। সেই রিপোর্টে অসঙ্গতির ব্যাপারটি জানানো হয়েছিল ওই চিকিৎসককেও। রিপোর্টে অসঙ্গতি দেখেও চিকিৎসক আমাদের আশ্বস্ত করেন, অনেক সময় বাচ্চার মুখ আলট্রাসাউন্ডে ধরা পড়ে না। জন্মের পর থেকে ওই হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক বিভাগেই রাখা হয়েছে মুখহীন নবজাতককে। তার চিকিৎসা এখনো চলছে।
স্পোর্টস ডেস্কঃ জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন...
তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক: তথ্যপ্রযুক্তিতে দক্ষ জনশক্তি গড...
নিউজ ডেস্কঃ ধর্ম নিয়ে কটূক্তির অভিযোগে ডিজিটাল নিরাপত্তা ...
অর্থনীতি ডেস্ক: চলতি মে মাসে ঊর্ধ্বমুখী প্রবাসী আয়। এ&nbs...
মন্তব্য ( ০)