ফাইল ছবি
আন্তর্জাতিক ডেস্ক: কম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্তে প্রায় এক সপ্তাহ ধরে চলা রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ এবং অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার মুখে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী অনুতিন চার্নভিরাকুল পার্লামেন্ট ভেঙে দিয়েছেন। এই ঘোষণার ফলে আগামী ৪৫ থেকে ৬০ দিনের মধ্যে দেশটিতে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) প্রকাশিত রাজকীয় ডিক্রিতে অনুতিন জানান, প্রাণঘাতী সীমান্ত উত্তেজনা এবং অন্যান্য রাজনৈতিক সংকট তার সংখ্যালঘু সরকারের পক্ষে সামাল দেওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে। তিনি এই সিদ্ধান্তকে জনগণের কাছে রাজনৈতিক ক্ষমতা ফিরিয়ে দেওয়ার উপায় হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
ব্যবসায়ী-রাজনীতিক অনুতিন চার্নভিরাকুল ২০২৩ সালের আগস্টের পর থেকে থাইল্যান্ডের তৃতীয় প্রধানমন্ত্রী। দায়িত্ব নেওয়ার সময় তিনি জানুয়ারির শেষের দিকে সংসদ ভেঙে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন। তবে অনাস্থা ভোটের মুখে পড়ার কারণে তিনি নির্ধারিত সময়ের আগেই নির্বাচন আহ্বান করলেন।
রাজকীয় ডিক্রিতে অনুতিন লিখেছেন, সংখ্যালঘু সরকারের অস্থিতিশীলতা কার্যকর প্রশাসনের পথে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। দেশ পরিচালনায় ধারাবাহিকতা, দক্ষতা ও স্থিতিশীলতা প্রয়োজন, যা বর্তমান পরিস্থিতিতে সম্ভব হচ্ছে না।
অনুতিন মূলত তরুণ ও প্রগতিশীল পিপলস পার্টির সমর্থন হারানোর পরই সংসদ ভেঙে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। সংসদ ভেঙে দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে পিপলস পার্টি বিবৃতিতে জানিয়েছে, ভোটকেন্দ্রে দেখা হবে।
থাই গণমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, পিপলস পার্টি শুক্রবারই সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব দাখিলের প্রস্তুতি নিচ্ছিল।
গত এক বছরে থাইল্যান্ড তীব্র রাজনৈতিক সংকটের মধ্য দিয়ে গেছে, যেখানে আদালতের রায়ে দুজন প্রধানমন্ত্রীকে বরখাস্ত হতে হয়েছে।
আন্তর্জাতিক ডেস্ক: মানবাধিকার সংস্থা এবং মুসলিম সম্প্রদায়ের...
নিউজ ডেস্ক : তাইওয়ানের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফ্রাঁসোয়া উ সম্...
নিউজ ডেস্কঃ ১১ মাস পর প্রথমবারের মতো দেখা দিলেন নোবেল শান্তি...
নিউজ ডেস্কঃ মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের একটি হাসপাতালে বিমান ...
নিউজ ডেস্কঃ ধনী বিদেশি যারা কমপক্ষে ১০ লাখ ডলার দিতে পারবেন,...

মন্তব্য (০)