ছবিঃ সংগৃহীত
আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ মিয়ানমারে সাধারণ নির্বাচন উপলক্ষে ৮ নভেম্বর ভোর থেকে শুরু হয়েছে ভোটগ্রহণ পর্ব। নব্বইয়ের দশকে শুরু হওয়া সামরিক শাসনের পর এটিই দেশটির দ্বিতীয় গণতান্ত্রিক সাধারণ নির্বাচন।
তবে সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের মতো বেশ কয়েকটি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী এই নির্বাচনে ভোটাধিকার প্রয়োগ বা প্রার্থী হওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন না। ধারণা করা হচ্ছে, ২০১৫ সালের মতো এবারও অং সান সু চির ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবেন।
তবে বিদেশি নাগরিকের সঙ্গে বিয়ে হওয়া এবং মিয়ানমার ব্যতীত ভিনদেশের নাগরিকত্ব থাকা সন্তানের অভিভাবক হওয়ায় দেশটির প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না সুচি। ২০১৫ সালেও নির্বাচনে বিজয়ী সুচি দেশটির প্রধানমন্ত্রী হতে পারেননি। মিয়ানমারের অবিসংবাদিত এই নেত্রী হয়েছেন ‘স্টেট কাউন্সিলর’।
নির্বাচনে বিজয়ী হতে হলে দুই কক্ষবিশিষ্ট দেশটির সংসদের হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভে কমপক্ষে ২২১টি আসন এবং হাউস অব ন্যাশনালিটিস এ কমপক্ষে ১১৩টি আসন জয় করতে হবে। কোনো রাজনৈতিক দল এককভাবে অথবা একাধিক রাজনৈতিক দল যুগ্মভাবে এই আসনগুলো পেলে যুক্ত সরকার গঠন করতে পারবে।
কেন্দ্রীয় সরকারের নির্বাচনের পাশাপাশি একই সঙ্গে দেশটিতে রাজ্য এবং আঞ্চলিক পর্যায়েও নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আঞ্চলিক নির্বাচনে প্রাদেশিক পর্যায়ে এক-তৃতীয়াংশ আসন নির্ধারিত থাকে সামরিক বাহিনীর জন্য। নির্বাচনে বিজয়ী সংসদ সদস্যরা পরবর্তীতে দেশটির প্রেসিডেন্ট এবং দুইজন ভাইস প্রেসিডেন্ট নির্বাচন করবেন।
সাধারণ নির্বাচন হলেও এবার বেশ কয়েকটি বিদ্বেষপূর্ণ স্থানে ভোট প্রদানের কোনো ব্যবস্থা করেনি দেশটির কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন। নিরাপত্তার দোহাই দিয়ে বিভিন্ন ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী এবং সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীদের এই নির্বাচনের বাইরে রাখা হচ্ছে। এদের মধ্যে রোহিঙ্গারাও রয়েছেন।
এদিকে গত ২৯ অক্টোবর আগাম ভোটের মাধ্যমে নিজের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন অং সান সু চি। এই নির্বাচনে বিজয়ী দল ২০২১ সালের মার্চ মাসে সরকার গঠন করবেন।
ময়মনসিংহ প্রতিনিধি: ২ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ান (২ এপিবিএন)...
ফরিদপুর প্রতিনিধিঃ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ...
নিউজ ডেস্কঃ স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্তলাল সেন বলেছে...
নিউজ ডেস্কঃ কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই গুচ্ছ পদ...
মন্তব্য ( ০)