সিএনআই ডেস্কঃ করোনা ভাইরাসের প্রকোপ বাড়ার সাথে সাথেই বেড়েছে মাস্কের চাহিদা। আর সেই চাহিদাকে পুঁজি করে বেড়েছে দাম। কিন্তু যারা কারখানায় এই মাস্ক তৈরি করছেন, তাদের দাবি, অতিরিক্ত চাহিদার কারণেই, বেশি দামে কিনতে হচ্ছে প্রয়োজনীয় কাঁচামাল। তাই চাইলেও কম দামে বেঁচতে পারছেন না তারা। করোনার করাল থাবা এখন বাংলাদেশেও। এখনও যার নেই কোনো প্রতিষেধক। তাই চাহিদা বেড়েছে জীবাণুনাশক ও মাস্কের মতো প্রতিরোধক দ্রব্যের। বাড়তি এ চাহিদা মেটাতে ছোট-বড় কারখানায় পড়েছে মাস্ক তৈরির হিড়িক। বেড়েছে বিক্রি। কারখানায় কর্মরতরা বলছেন, হুট করে চাহিদার বাড়ায়, বেড়েছে কাঁচামালের দাম। তাই বেচতেও হচ্ছে বেশি দামে। কারখানা মালিকরা বলছেন, ৩০০ টাকা করে এখন গজ আনি কাপড়ের তারমধ্যে পাইপিন পাওয়া যাচ্ছে না। পাইপিন আগে আনতাম ১৫০টাকা করে কিন্তু এখন হয়ে গেছে ২৫০ টাকা। আগে কাস্টমার কম পাওয়া যেত, কিন্তু ইদানিং এর চাহদা অনেক বেশি বেড়ে গেছে। চাহিদা বৃদ্ধির কারণে কাঁচামালের দাম বেড়ে গেছে তাই আমরা মাস্কের দামও বড়িয়ে দিয়েছি। নারায়ণগঞ্জ, বংশাল, কেরাণীগঞ্জ, জুরাইনের কাঁচামালের আড়ত ও কারখানাগুলো দেখা গেছে, ১২০ টাকা কেজির কাপড় এখন কিনতে হচ্ছে ২২০ টাকা থেকে ২৪০ টাকা কেজি দরে। আর বানানোর পরে কাপড় ভেদে প্রতি ডজন মাস্ক বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে তিনশ টাকায়। পাইকারি বিক্রেতার হাত ঘুরে, খুচরা বাজারে তা বিক্রিহচ্ছে আরও বেশি দামে। বাংলাদেশে প্রথমদিন করোনারভাইরাস শনাক্তের পর যে হারে চাহিদা বেড়েছিলো, এখন তা কিছুটা কমেছে।
নিউজ ডেস্কঃ ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার হাবিবুর র...
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ কুড়িগ্রামের উলিপুর সার্কেল অফিস...
শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি: দেশজুড়ে তাপদাহ চলছে। জন...
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ দীর্ঘ প্রতিক্ষার পর অবশেষে কুড়িগ্রাম...
মন্তব্য ( ০)