ছবিঃ সিএনআই
দিনাজপুর প্রতিনিধি: এসএসসিতে দিনাজপুরের শিক্ষাবোর্ডে রেকর্ড পরিমানে কমেছে পাশের হার। গেল ৬ বছরের তুলনায় এই হার এবার নেমেছে ৭৬ দশমিক ৮৭ শতাংশে। পাশাপাশি জিপিএ ৫ প্রাপ্তির সংখ্যা হারও হ্রাস পেয়েছে। তবে ছাত্রের তুলনায় ভালো ফলাফল করেছে ছাত্রীরা।আজ শুক্রবার দুপুরের দিকে শিক্ষাবোর্ডের সম্মেলন কক্ষে প্রেস ব্রিফিংয়ে ফলাফলের সারসংক্ষেপ প্রকাশ করেন শিক্ষাবোর্ডের উপ পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হারুন অর রশিদ। তিনি জানান, নিবন্ধিত ২ লাখ ২৪ হাজার শিক্ষার্থীর মধ্যে পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল ১ লাখ ৯৯ হাজার ৪৯১ জন ছাত্রী। এর মধ্যে পাশ করেছে ১ লাখ ৫৩ হাজার ৩৪৯ জন।
জিপিএ ৫ পেয়েছে ১৭ হাজার ৪১০ জন। এদের মধ্যে ছাত্রী পেয়েছে ৮ হাজার ৮৮২ জন এবং ছাত্র পেয়েছে ৮ হাজার ৫২৮ জন। পাশের ক্ষেত্রে ছাত্রীদের হার ৮০ দশমিক২২ শতাংশ এবং ছাত্রদের পাশের হার ৭৩ দশমিক ৬১ শতাংশ। পাশের হারের হিসেবে ফলাফলের পরিসংখ্যানে উপস্হাপিত তথ্যে জানানো হয়েছে ২০১৭ সালে ৮৩ দশমিক ৯৮ শতাংশ, ২০১৮ এ ৭৭ দশমিক ৬২ শতাংশ, ২০১৯ এ ৮৪ দশমিক ১০ শতাংশ, ২০২০ এ ৮২ দশমিক ৭৩ শতাংশ, ২০২১ এ ৯৪ দশমিক ৮০ শতাংশ, ২০২২ এ ছিল ৮১ দশমিক ১৬ শতাংশ এবং হার কমে এবার সর্ব নিম্নে ৭৬ দশমিক ৮৭ শতাংশে নেমেছে।
ফল বিপর্যয়ের কারন হিসেবে শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে গমনের ক্ষেত্রে পশ্চাদমুখী এবং দারিদ্রতাসহ পড়ালেখায় অমনোযোগিতায়ে দায়ী করছেন শিক্ষাবোর্ডের উপ পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হারুন অর রশিদ। এদিকে ভাল ফলাফল অর্জন করায় আনন্দ উল্লাসে মেতে উঠেছিল নামিদামি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরীক্ষার্থী এবং সহশিক্ষার্থীরা। অন্যদিকে বিষাদে কেটেছে কাঙ্খিত ফল অর্জনে ব্যর্থ শিক্ষার্থীদের।
একজন মাত্র পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাশ করতে না পারায় কুড়িগ্রাম সদরের পুর্ব কামারপুর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের নাম এবার যোগ হয়েছে শূন্য ফলাফলের তালিকায়। অপরদিকে পরীক্ষায় অংশ গ্রহনকারি রংপুর বিভাগের ২ হাজার ৭০৪ টি বিদ্যালয়ের মধ্যে শতভাগ পাশ পেয়েছে এমন বিদ্যালয়ের তালিকায় নাম উঠেছে মাত্র ৮০ টির।
তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক: রোদের তীব্রতা দিন দিন বাড়ছে। সেই সাথ...
অতীতের সব রেকর্ড ভঙ্গ করে সারা দেশে চলছে তীব্র দাবদাহ। এটি ৭৬ বছরের রেকর্ড...
নিউজ ডেস্কঃ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদে...
অনলাইন ডেস্কঃ চলমান তাপদাহের কারণে কোমলমতি শিশুদের স...
মন্তব্য ( ০)