• বিশেষ প্রতিবেদন
  • লিড নিউজ

রসমঞ্জুরীর জেলা হিসেবে পরিচিত গাইবান্ধা

  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • লিড নিউজ
  • ০২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩ ১৩:২৯:০৯

ছবিঃ সিএনআই

আতোয়ার রহমান রানা, গাইবান্ধাঃ দেশের ভোজনরসিকদের কাছে গাইবান্ধা এখন রসমঞ্জুরীর জেলা হিসেবে পরিচিত।কেননা রসমঞ্জুরীটি  যেমন রসে টইটম্বুর তেমনি গুণে, মানে ও স্বাদে অন্যতম সেরা একটি মিষ্টান্ন। ১৯৪৮ সালে দিকে গাইবান্ধার সার্কুলার রোডে রমেশ চন্দ্র ঘোষ প্রথম ব্যবসায়িকভাবে রসমঞ্জুরী উৎপাদন শুরু করেন।এই মিষ্টান্নটি তৈরি করতে গরুর দুধ, ছানা,চিনি আর ছোট এলাচ ব্যবহার হয়। নিদিষ্ট তাপমাত্রায় রসমঞ্জুরী ১২ থেকে ১৪ ঘন্টা ভালো থাকে।

রসমঞ্জুরী অল্প সময়ের মধ্যে জেলার গণ্ডি পেরিয়ে সারাদেশে সুনাম ও পরিচিতি ছড়িয়ে পড়েছে। শত বছর ধরে এ ঐতিহ্য ধরে রেখেছেন গাইবান্ধার কারিগররা। রসমঞ্জুরীর জেলা নামেও পরিচিতি লাভ করেছে গাইবান্ধা।  এখানকার তৈরি রসমঞ্জুরী এখন যাচ্ছে বিদেশেও। ইতোমধ্যে রসমঞ্জুরীকে গাইবান্ধা জেলার ব্র্যান্ডিং পণ্য ঘোষণা করা হয়েছে।

গাইবান্ধা শহরের সব মিষ্টির দোকানেই কমবেশি রসমঞ্জরী পাওয়া যায়। এর মধ্যে রমেশ সুইটস, গাইবান্ধা মিষ্টান্ন ভান্ডার, নারু মিষ্টান্ন ভান্ডার, দেব মিষ্টান্ন ভান্ডার, মুক্তিযোদ্ধা মিষ্টান্ন ভান্ডার অন্যতম। এসব দোকানে প্রতি কেজি রসমঞ্জুরী ২৮০ থেকে ৩০০ টাকায় বিক্রি হয়।

ব্যবসায়ীরা বলছেন,  বর্তমান সময়ে রসমঞ্জুরী তৈরির উপকরণের দাম বাড়লেও মিষ্টান্নটির সঠিক দাম পাচ্ছেন ক্রেতারা।এমনকি আমাদের তৈরি এই রসমঞ্জুরী দেশের বিভিন্ন স্থান ছাড়াও বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে।

মন্তব্য ( ০)





  • company_logo