ছবিঃ সিএনআই
ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃ প্রকৃতির নিয়মে আমের গাছে গাছে এখন মুকুলের সবুজ সমারোহ। যেদিকে চোখ যায় গাছে গাছে শুধু মুকুলের সমারোহ।
বড় ধরনের কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে ও আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এ বছর আমের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে বলে ঠাকুরগাঁয়ে বাগান মালিকরা আশা করছেন।
এখনই ঠাকুরগাঁও অঞ্চলে শতকরা ৫০ থেকে ৮০ ভাগ আমগাছে মুকুল এসেছে। ফাল্গুন মাস শুরুর সাথে সাথে ঠাকুরগাঁও সদর, সালন্দর, আউলিয়াপুর, মোহাম্মাদপুরসহ বিভিন্ন উপজেলার আম বাগানগুলোর গাছে গাছে এখন মুকুলের মৌ মৌ গন্ধ।
ঠাকুরগাঁও খিড়সাপাতি, মোহনা, রাজভোগ, রুপালি, আম্রপালি, ল্যাংড়া, গোপাল ভোগ, সূর্যাপুরী, আসিনিয়া, ফজলি, চিনি ফজলি, মিশ্রিভোগসহ দেশি জাতের আমের মুকুলে ভরে গেছে আম বাগানগুলো। প্রতি মৌসুমে এ জেলার আম বিক্রি থেকে আয় হয় গড়ে ৫০ থেকে ৬০ কোটি টাকা।
বৈশাখ মাসে আম পাকা শুরু হয় ও আশ্বিন-কার্তিক মাসের শেষ পর্যন্ত আম পাওয়া যায়। এরই মধ্যে আম বাগান নিয়ে বেচা-কেনা শুরু হয়েছে। ছয়মাস যাবত এ ব্যবসা চলবে। আগাম বিক্রি হচ্ছে অনেক আম বাগান।
বাগান মলিকরা জানান, আমের ভালো ফলন ও রং ঠিক রাখার জন্য এখন থেকে গাছের গোড়ায় পানি দিচ্ছেন।
মুকুল থেকে গুটি হলে ভিটামিন রিপকট স্প্রে করা হবে বলে তারা জানান। মুকুলে যাতে কোনো ছত্রাক জাতীয় রোগবালাই না হয় এজন্য কীটনাশক স্প্রে করে পরিচর্যা চালিয়ে যাচ্ছে তারা।
আমচাষি পিরগঞ্জ এলাকার সুমন জানান, সব গাছে এখনো পুরোপুরি মুকুল আসেনি। কয়েকদিনের মধ্যেই মুকুল আসবে।
ঠাকুরগাঁও জেলার কৃষিবিদ আবু হোসেন জানান, ঠাকুরগাঁওয়ের আবহাওয়া ও মাটি আম চাষের জন্য উপযোগী। আম ও লিচুর জন্য বিখ্যাত ঠাকুরগাঁও সদরসহ ২২ উপজেলায় ছোট-বড় মিলে ৫০৮৮টি আম বাগানে প্রায় তিন লাখ আম গাছ রয়েছে।
লাইফস্টাইল ডেস্ক: সকালে ঘুম থেকে উঠেই এক গ্লাস পানি পান ক...
নিউজ ডেস্কঃ যুক্তরাজ্য বাংলাদেশের এভিয়েশন শিল্পের কারিগর...
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ কুড়িগ্রামের চিলমারীতে পুকুরের প...
ফরিদপুর প্রতিনিধিঃ ফরিদপুর শহরের প্রাণকেন্দ্র হ...
মন্তব্য ( ০)