ছবিঃ সিএনআই
মাইকেল দাশ,রাঙ্গুনিয়া প্রতিনিধিঃ বর্তমানে আধুনিকতার স্পর্শে ও বিজ্ঞানের নতুন নতুন আবিষ্কারের ফলে কৃষকদের জীবনে এসেছে নানা পরিবর্তন। কাক ডাকা ভোরে এখন আর দেখা যায় না লাঙল,জোয়াল,জোড়া গরুর দড়ি হাতে নিয়ে কৃষি জমিতে হাল চাষ করতে।আর সেই পরিবর্তনের ছোঁয়াও লেগেছে কৃষিতে। তাই তো কৃষি ছোঁয়ায় দেখা যায় বেশ পরিবর্তন।
তবে রাঙ্গুনিয়ায় এই গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যকে ধরে রাখার চেষ্টা করছেন পারুয়া ইউনিয়নের দাশপাড়ার কৃষক সত্তর থেকে আঁশি বছরের বৃদ্ধ কাশিরাম দাশ।এখনো মাঝে মাঝে মাঠে দেখা যায় জোড়া গরুর দড়ি নিয়ে হাল চাষ করতে তাকে।বর্তমানে বলতে গেলে আধুনিাতার স্পর্শে দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য লাঙল দিয়ে হালচাষ।
কৃষি প্রধান বাংলাদেশের হাজার বছরের ইতিহাসের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে লাঙ্গল-জোয়াল। চিরায়ত বাংলার রূপের সন্ধান করতে গেলে এই দুই কৃষি উপকরণের কথা যেমন অবশ্যই আসবে, তেমনই আসবে হালের গরুর কথাও।
জানতে চাইলে কাশিরাম দাশ বলেন, আধুনিকতার সঙ্গে সঙ্গে হাল চাষের পরিবর্তনে এখন ট্রাক্টর অথবা পাওয়ার টিলার দিয়ে জমি চাষ করা হয়। এক সময় দেশের বিভিন্ন জেলার উপজেলায় বাণিজ্যিকভাবে কৃষক গরু পালন করতো হাল চাষ করার জন্য। আবার কিছু মানুষ গবাদিপশু দিয়ে হাল চাষকে পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন।
আবার অনেকে তিল, সরিষা, কলাই, আলু চাষের জন্য ব্যবহার করতেন।তিনি আরো বলেন, বর্তমানে এখন আর চোখে পড়ে না গরুর লাঙল দিয়ে চাষাবাদ।
জমি চাষের প্রয়োজন হলেই অল্প সময়ের মধ্যেই পাওয়ার টিলারসহ আধুনিক যন্ত্রপাতি দিয়ে চলাচ্ছে জমি চাষাবাদ। তাই এ কাজের সাথে সংশ্লিষ্টরা এখন পেশা বদলি করে অন্য পেশায় ঝুঁকছেন বলেও জানান তিনি।
ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃ ঠাকুরগাঁওয়ে “পঞ্চগড় ও ঠাকুরগাঁ...
কুমিল্লা প্রতিনিধিঃ কুমিল্লা জেলা চৌদ্দগ্রাম থা...
পাবনা প্রতিনিধিঃ পাবনার চাটমোহর উপজেলা কৃষি সম্পসারণ...
নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধিঃ আড়াইহাজারে নরসিংদী-মদনগঞ্জ আঞ্...
মন্তব্য ( ০)