ছবিঃ সংগৃহীত
নিউজ ডেস্কঃ প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের সংক্রমণ পরিস্থিতি ক্রমাগত অবনতি হওয়ায় ১৪ এপ্রিল থেকে দেশে ‘সর্বাত্মক লকডাউন’ ঘোষণা করেছে সরকার।কঠোর এই লকডাউনের মধ্যে কোনো আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চলাচল করবে না। একইসঙ্গে অভ্যন্তরীণ সব রুটে ফ্লাইট পরিচালনা বন্ধ থাকবে।
রোববার (১১ এপ্রিল) বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বেবিচক চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর বলেন, আগামী ১৪ এপ্রিল থেকে ২০ এপ্রিল পর্যন্ত কঠোর লকডাউন চলবে। এই সময়ে আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ সব রুটের ফ্লাইট চলাচল বন্ধ থাকবে।
তবে এই সময়ে কার্গো ফ্লাইট, চার্টার ফ্লাইট চলবে বলে জানান বেবিচক চেয়ারম্যান। এ ছাড়া কেউ বিদেশে চিকিৎসার জন্য যেতে চাইলে বিশেষ ফ্লাইটে যেতে পারবেন বলেও জানান তিনি।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ায় সরকার সারা দেশে এক সপ্তাহের কঠোর বিধিনিষেধ জারি করে গত ৪ এপ্রিল। গত সোমবার সকাল ৬টা থেকে ‘লকডাউন’ শুরু হয়। এক সপ্তাহের ঢিলেঢালা ‘লকডাউন’ শেষ হয় রোববার দিবাগত রাত ১১টায়।তবে ১৪ এপ্রিলের আগের দুই দিন একই বিধিনিষেধ চলমান থাকবে।
গেল রোববার আগামী ১৪ এপ্রিল থেকে এক সপ্তাহের জন্য সারা দেশে সর্বাত্মক লকডাউন ঘোষণা করেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। সেতুমন্ত্রী বলেন, দেশে চলমান এক সপ্তাহের ‘লকডাউন’ রোববার রাত ১১টায় শেষ হচ্ছে। তবে আগামীকাল সোমবার ও পরদিন মঙ্গলবারও এর ধারাবাহিকতা চলবে। আগামী ১৪ এপ্রিল থেকে শুরু হবে অপেক্ষাকৃত কঠোর ও সর্বাত্মক লকডাউন।
লাইফস্টাইল ডেস্ক:শরীরের সবচেয়ে বেশি নোংরা আর দুর্গন্ধময় অ...
বিনোদন ডেস্ক: সিনেমা ব্যবসা সফল হোক বা না হোক, বলিউড তারক...
অনলাইন ডেস্ক: দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল...
আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ মস্কোর ক্রোকাস সিটি হলের কনসার্ট ...
মন্তব্য ( ১)
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
ফ্লাইট বন্ধ করার মতো সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে দেশ জাতি তথা গন মানুষের কথা ভাবা উচিত ছিল। যেখানে আমদানি কারক দেশগুলো ফ্লাইট বন্ধ করেনি সেখানে রপ্তানি কারক দেশ হয়ে কিভাবে বেবিচক এই সিদ্ধান্ত নিল! এটা কোন সুস্থ লোকের সিদ্ধান্ত হতে পারেনা। শ্রমশক্তি রপ্তানি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের অন্যতম প্রধান খাত।এই খাতের চরম নৈরাজ্যের জন্য মুলত এরকম সিদ্ধান্তই বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দায়ী। কতৃপক্ষের উচিত অনতিবিলম্বে এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করে বিশেষ শর্ত ও বিবেচনায় প্রবাসীদের যাতায়াত নিবিঘ্ন করা।