ছবিঃ সিএনআই
আশুলিয়া প্রতিনিধিঃ বিয়ের করার জন্য চাঁপ দেয়ায় ঢাকার আশুলিয়ায় মোসাঃ সাহিদা আক্তার (৩১) নামের এক প্রেমিকাকে হত্যার পর লাশ বস্তাবন্দি করে বংশাই নদীতে ফেলে দেয় পাষন্ড প্রেমিক বাবু আকন। প্রেমিকের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে হত্যাকান্ডের ৫দিন পর বংশী নদী থেকে ওই নারীর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
ঘটনায় অভিযুক্ত বাবু আকনকে গ্রেফতার করে ৭দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ।
রোববার দুপুরে আশুলিয়ার নয়ারহাট এলাকার বংশী নদী থেকে ওই নারীর মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। গ্রেফতারকৃত বাবু আকন আশুলিয়ার কুরগাঁও এলাকার ইউসুফের ছেলে এবং নিহত সাহিদা আক্তার বরিশালের হিজলা উপজেলার কোলচর গ্রামের আব্দুল কুদ্দুস বেপারীর মেয়ে। তিনি বাবা মায়ের সাথে আশুলিয়ার কুরগাঁগ এলাকায় ভাড়া বাসায় থেকে স্থানীয় একটি পোশাক কারখানায় চাকুরী করতো।
এ বিষয়ে আশুলিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) ইকবাল হোসেন জানান, গত বুধবার ৩১ মার্চ রাতে সাহিদা তার প্রেমিক বাবু আকনের সাথে দেখা করতে যায়। দেখা করতে গিয়ে সাহিদা তাকে বিয়ে করার জন্য বাবুকে চাঁপ দেয়। এসময় বাকবিতন্ডার একপর্যায়ে সাহিদাকে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে বাবু। পরে লাশ গুম করার জন্য বস্তায় ভরে আশুলিয়ার নয়ারহাট এলাকার বংশী নদীতে ফেলে দেয়। মেয়ে নিখোঁজের ঘটনায় সাহিদার বাবা আশুলিয়া থানায় একটি সাধারন ডায়েরী করে। ওই ডায়েরীর সূত্র ধরে অনুসন্ধান শুরু হয়। বিভিন্ন তথ্যের ভিত্তিতে সন্দেহের সূত্রে কথিত প্রেমিক বাবুকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়। পরে তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে হত্যার ৫ দিন পর সাহিদার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
এর আগে ৩১ মার্চ রাতে বাবু আকন সাহিদাকে অন্যত্র নিয়ে যাওয়ার জন্য নজরুল ইসলাম নামের স্থানীয় এক সিএনজি চালকের সহায়তা চায়। তবে সিএনজি চালক বিষয়টি কৌঁশলে সেই রাতেই র্যাব-৪ কে জানায়। পরে র্যাব বাবু আকনকে গত শনিবার ভোর রাতে আটক করে পুলিশ দেয়।
কুষ্টিয়া প্রতিনিধি: তীব্র তাপদাহ থেকে রক্ষা পেতে বৃষ...
ফরিদপুর প্রতিনিধিঃ শব্দ দূষণের বিভিন্ন ধরনের ক্...
ফরিদপুর প্রতিনিধিঃ তীব্র তাপদাহে অতিষ্ঠ জনজীবন। প্রখ...
নওগাঁ প্রতিনিধি: নওগাঁয় নাগরিক প্লাটফর্মের অভিজ্ঞতা বিনিম...
মন্তব্য ( ০)