ছবিঃ সংগৃহীত
লাইফস্টাইল ডেস্কঃ ডায়াবেটিসে আক্রান্তদের মধ্যে অনেকেই ফুট আলসার বা পায়ের ক্ষতের সমস্যায় ভোগেন। একে বলা হয় ডায়াবেটিক ফুট। এটি মারাত্মকও হতে পারে, যদি না দ্রুত এর চিকিৎসা করা হয়।
ডায়াবেটিসের কারণে যে কোনো ক্ষত সারতেই দেরি হয়। তাই ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীর পায়ে কোনো ধরনের ক্ষত দেখা দিলে তা অবহেলা করবেন না।
কেন পায়ে ক্ষত হয়?
ডায়াবেটিক ফুট আলসার ইনসুলিন ব্যবহারকারী রোগীদের মধ্যেই বেশি দেখা যায়। এক্ষেত্রে অতিরিক্ত ওজন, তামাক ও অ্যালকোহল ব্যবহারের কারণে এ ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়।
একটি ছোট ঘায়ের মাধ্যমে শুরু হয়। এরপর গুরুতর ক্ষতের সৃষ্টি হয়। যদি দীর্ঘদিন চিকিৎসা না করা হয় তবে আলসারের সংক্রমণ স্থায়ী হতে পারে।
এরপর ফোঁড়ার সৃষ্টি হয় ও অস্টিওমিএলাইটিস নামক হাড়েও সংক্রমণ ছড়াতে পারে। কিৎসায় আরও দেরি হলে প্রভাবিত এলাকায় গ্যাংরিন বা পচন শুরু হয় পায়ে। এমনকি শেষ পর্যন্ত পা কাটতেও হতে পারে।
এটি কীভাবে নির্ণয় ও চিকিৎসা করা হয়?
সাধারণত চিকিৎসকরা ক্ষত পরীক্ষা করে ডায়াবেটিক ফুট আলসার নির্ণয় করেন। একই সঙ্গে রক্তে শর্করার মাত্রা পরীক্ষা ও পায়ের প্রেসার পয়েন্টে পরীক্ষা করেন।
এক্ষেত্রে রোগীর চলাফেরার প্যাটার্ন, প্রতিক্রিয়া ও পায়ের পাতায় উত্তেজনাও পরীক্ষা করেন চিকিৎসক। এটি নির্ণয়ের জন্য রক্ত, ক্ষত, এমআরআই, সিটি স্ক্যান ও এক্স-রে করার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা।
ফুট আলসার নিরাময়ের প্রথম পদক্ষেপ হলো রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা। ফুট আলসার চিকিৎসার মূল উদ্দেশ্য হলো যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বৃদ্ধি নিরাময় করা, যাতে ক্ষত সংক্রমণের ঝুঁকি কমানো যায়।
কুমিল্লা প্রতিনিধি: বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড...
ময়মনসিংহ প্রতিনিধি: ২ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (২ এপিবিএন) ...
নিউজ ডেস্কঃ ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার হাবিবুর র...
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ কুড়িগ্রামের উলিপুর সার্কেল অফিস...
মন্তব্য ( ০)